আপনি একজন ছাত্র, গৃহিনী কিংবা চাকরিজীবি যাই হয়ে থাকেন না কেন, আপনার লেখা-পড়া বা কাজের ফাঁকে কিংবা চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ের ২/৩ ঘন্টা ব্যয় করে মাসে মোটামুটি ভালোমানের স্মার্ট এমাউন্ট অনলাইনে উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। এ ক্ষেত্রে আপনার চাকরি কিংবা লেখা পড়ায় কোন ধরনের ব্যাঘাত ঘটবে না। আপনার মূল প্রফেশন ঠিক রেখেও সামান্য সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে টাকা উপার্জন করে নিতে পারবেন।
আপনি একটি বিষয় ঠান্ডা মস্তিস্কে ভেবে দেখুন, আরো অন্য দশজন স্কুল কিংবা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনিও আপনার মূলবান সময়টুকু ফেইসবুক, টুইটার ও ইউটিউবে ফানি ভিডিও দেখাসহ বিভিন্ন রকম সামাজিক যোগাযোগের সাইটে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় ব্যয় করছেন। আপনি যদি হিসাব করে দেখেন, আপনি প্রতিদিন গড়ে কতটুকু সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে পার করছেন, তাহলে বেশীরভাগ লোকই বলবে ২-৩ ঘন্টা।
সুতরাং আপনি অবসর সময়ের মাত্র ২/৩ ঘন্টা ব্যয় করে মোটামুটি ভালোমানের স্মার্ট এমাউন্ট অনলাইনে আয় করতে সক্ষম হবেন।
টাকা আয় করার বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে যেমন – ভিডিও দেখে, লিংক শেয়ার করে, গেম খেলে, মাইক্রো জব, ফ্রিলান্সিং, ইউটিউবিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে।অনলাইনে আয় করার সহজ কিছু উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। যে কাজটি ভালো এবং আপনার জন্য যথাযথ মনে করেন সেই কাজটি করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ।
তাই ভালো ভাবে সকল মাধ্যম গুলো একবার পরে নিন, হয়তো আপনার একটু সময় নষ্ট হবে তবে অনেক উপকারে আসবে
ইন্টারনেট কে আপনি নানাভাবে কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। উল্লেখযোগ্য হলো Android Apps দিয়ে টাকা আয়। আবার এই টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো রীতিমতো কঠিন মনে হয়।
তবে ইনকাম করার ক্ষেত্রে যে আপনি শুধুমাত্র কঠিন পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে টাকা উপার্জন করবেন তা কিন্তু নয়।
কঠিন পদ্ধতিগুলোর সাথে কিছু অভিনব সহজ পদ্ধতি রয়েছে । যে পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে আপনি খুব সহজেই স্বল্প সময়ে অধিক টাকা আয় করতে পারবেন।
আর অনলাইনে আয় করার সহজ যতগুলো পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি হলো Android apps দিয়ে টাকা আয় করা।
এটি এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি শুধুমাত্র অন্যান্য ডেভেলপারদের তৈরি অ্যাপস কিছু সময় কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনি স্বল্প সময় ব্যয় করার মাধ্যমে এমন কিছু কাজ করতে হবে ।
যাতে আপনার কাজ দ্বারা ওই অ্যাপ তৈরিকারী ডেভলপারদের আপনি লাভ করিয়ে দিতে পারেন।
এবং এতে করে আপনি যখন তাদের দেয়া রুলসগুলো মেনে কিছু সময় একসাথে কাটাবেন এবং বর্ণিত সমস্ত কাজগুলো সম্পাদন করবেন । তখনই আপনি ঐ সমস্ত Android apps দ্বারা টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কিভাবে এপস থেকে টাকা ইনকাম করবেন নিচের পেজে তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পেজটি ভিজিট করে বিস্তারিত জানুন
এটা সত্য যে বর্তমানে মােবাইল অ্যাপ থেকেও অনলাইন ইনকাম করা যায়। আজকের দিনে এমন অনেক তরুন-তরুনী আছে। যারা ঝড়ের বেগে Online Income করে যাচ্ছে। তারা যদি App থেকে টাকা ইনকাম করতে পারে। তাহলে আপনি কেন বসে থাকবেন | আপনিও আজ থেকে Mobile App দিয়ে টাকা ইনকাম করা শুরু করে দিন।
সত্যি কথা বলতে অনলাইন থেকে ভিডিও দেখে ইনকাম করার বিষয়টি অনেকের কাছে অবাক লাগলেও ঘটনাটি কিন্তু সত্যি।
বর্তমানে এমন কিছু অ্যাপ রয়েছে যেখানে আপনাকে প্রতিদিন ভিডিও দেখার জন্য পেমেন্ট করা হবে।
ভিডিও দেখে ইনকাম করার তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে Aha Video app।
এছাড়াও আপনি সবগুলো এপপ্স নিয়ে কাজ করতে পারেন। আপনি একটি অ্যাপ থেকে যদি দৈনিক ৩০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন তাহলে তিনটি অ্যাপ থেকে দৈনিক ৯০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন
নিচে দেওয়া পেজে কিছু দারুন ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা রয়েছে। পেজ টি ভিজিট করে বিস্তারিত পড়ুন
শুধু লিংক শেয়ার করে ইনকাম করা যায় । মানুষ আপনার লিংক এ ভিজিট করলেই আপনি টাকা পাবেন। ওনেকটা সাইট এর আড এর মত।
যেখানে ক্লিক পরলেই আপনার আকাউন্টে টাকা জমা হয়। এটাও তেমনিই।
এথালে আপনাকে কোনো প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হবে নাহ।
ওয়াও খুব সহজ! তাইনা? এটা অনলাইনে আয়ের সেরা উপায় যেটা সবাই পারবেন।
আপনাদেরকে দুইটি ওয়েবসাইটেও ঠিকানা দেওয়া হবে। দুইটি ওয়েবসাইটেই [মিনিমাম ক্যাশআউট মাত্র 1$ ডলার]
মাত্র 1$ ডলার হলেই ক্যাশআউট করতে পারবেন। (বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে আছে, যার মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।)
নিচের পেজটিতে বিস্তারিত লেখা রয়েছে পড়তে চাইলে পেজটি ভিজিট করুন।
মোবাইলে গেম খেলে টাকা আয় বিষয়টা শুনতেও অনেকের কাছে হাস্যকর মনে হতে পারে। অনেকেই আবার মোবাইলে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন উপায় খুঁজে বেড়ান। এ ব্যাপারটি তাদের জন্য আশ্চর্যবোধক নাও হতে পারে। কিন্তু যারা গেম খেলে মোবাইলে অনলাইনে টাকা আয় করার চিন্তা মাথায় নিয়ে ঘুরে বেড়ায় তাদের জন্য আজকের এই পোস্টে আলোচনা করবো কোন কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়।
এছাড়াও আমি মোবাইলে গেম খেলে টাকা আয় করার কয়েকটি উপায় নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। মোবাইলে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য কিছু গেমিং অ্যাপস এর সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করব।
নিচের পেজটিতে বিস্তারিত লেখা রয়েছে পড়তে চাইলে পেজটি ভিজিট করুন।
এড দেখে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার হাতে একটি স্মার্টফোন হলে হয়ে যাবে। অনলাইনে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি বিজ্ঞাপন দেখে টাকা আয় বা এড দেখে টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন। (Earn money by watching ads online)
এই ধরনের সাধারণ কাজ করে টাকা ইনকাম করার জন্য বর্তমানে ইন্টারনেটে অনেক ধরনের ওয়েবসাইট বা অ্যাপস রয়েছে। এড দেখে টাকা আয় করার ওয়েবসাইট বা অ্যাপস আপনি অনলাইনে অনেক পাবেন। তবে, আপনাকে এমন কিছু website এবং apps এ কাজ করতে হবে যারা আপনাকে সত্তি টাকা দিবে।
এড দেখে টাকা আয় করার বিশ্বস্ত সাইট সম্পর্কে জানতে পেজটি ভিজিট করুন
আমরা আমাদের অবসর সময় কাটিয়ে থাকি হয়ত গেম খেলে নয়তো ফেসবুকের নিউজফিড স্ক্রল করে। এতে সময় ব্যয় হয় ঠিকই কিন্তু আপনার ব্যয়কৃত সময়ের মূল্য কি আপনি পান? অবশ্যই না। কিন্তু এখন থেকে পাবেন।
লাইক কমেন্ট করে আয় করার জন্যে অনলাইনে আমরা যে সময়টা দেই, সেই সময়টাই যথেষ্ট। অনলাইনে আমরা বিভিন্নভাবে আমাদের সময় ব্যয় করি। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ ফেসবুক ও ইউটিউবের মতাে সােশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে বেশি সময় ব্যয় করে থাকি। এ-সব প্লাটফর্মে বিভিন্ন পােস্ট ও ভিডিওতে লাইক ও কমেন্ট করে আমরা আমাদের মন্তব্য প্রকাশ করি।
এই লাইক ও কমেন্টের জন্য ফেসবুক বা ইউটিউব কেউ আমাদের কোন প্রকার অর্থ প্রদান করে না। তবে আজকে আপনাদের কে এমন একটি ওয়েবসাইটের সাথে পরিচয় করাবাে যেখানে আপনি লাইক, কমেন্ট ও সাবস্ক্রাইব এর মতাে ছােট ছােট কাজ করে আয় করতে পারবেন।
লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করে ইনকাম সম্পর্কে জানতে পেজটি ভিজিট করুন
অনলাইনে ইনকাম করার জনপ্রিয় কিছু মাইক্রো জব সাইট রয়েছে। যেখানে পার্টটাইম কাজ করে মোটামুটি ভালো পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব।
এই সমস্ত মাইক্রো জব সাইট এ ছোট ছোট কাজ থাকে। যে কাজ সম্পন্ন করা একেবারেই সহজ। মাইক্রো জব ওয়েবসাইট এর কাজ গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সার্ভে সম্পন্ন করা, বিভিন্ন অ্যাপস ডাউনলোড করা, ভিডিও করা, বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লাইক কমেন্ট এবং ওয়েবসাইটের আর্টিকেল শেয়ার করার মতো কাজ।
এই সমস্ত কাজগুলো যারা একেবারে নতুন তারাও অনায়াসে করতে পারবে।
নিচের পেজটিতে বিস্তারিত লেখা রয়েছে পড়তে চাইলে পেজটি ভিজিট করুন।
বর্তমান যুগে সিপিএ মার্কেটিং (CPA Marketing) হলো অনলাইন বা ইন্টারনেট থেকে আয় করার সেরা একটি উপায়। যেহেতু সিপিএ হলো- Sell, Survey Complete, Click or Form Submit (Contact Request, Newsletter Signup, Registration ইত্যাদি নিয়ে কাজ।
আপনি এটি বিশ্বাস করবেন না তবে সিপিএ মার্কেটিং, গুগল অ্যাডসেন্স এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের চেয়ে অনেক ভাল।
কারণ বিজ্ঞাপনদাতাদের এতে কেবলমাত্র ব্যবহারকারী ক্রিয়াতে অর্থ প্রদান করতে হবে।
সিপিএ মার্কেটিং করে আপনারা প্রতিটি লিড কনভার্শন- এ 0.10$ বা 10$ আয় করতে পারবেন।
কোন কোন ক্ষেত্রে প্রতিটি লিড কনভার্শন এ ৫০ ডলারের উপরেও আয় করতে পারেন।
নিচের পেজটিতে বিস্তারিত লেখা রয়েছে । সিপিএ (CPA) মার্কেটিং সম্পর্কে আরো জানতে পেজটি ভিজিট করুন
অনলাইনে যে পদ্ধতিতে সবথেকে বেশি মানুষ রোজগার করে সেটি হলো ফ্রিলান্সিং। বাংলদেশের বেকারত্ব কমাতে এই খাতটি অনেক বড় ভুমিকা পালন করছে এবং সাথে সাথে অনেক দক্ষ মানুষ এই খাতে কাজ করে আমাদের দেশকে রিপ্রেসেন্ট করছে ।
এখন আসি কিভাবে শুরু করবেন এই কাজ। ফ্রিলান্সিং বলতে মুলত বিভিন্ন ধরনের কাজ যে কাজে আপনি দক্ষ সে কাজটি একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক এর বিনিময়ে করে দেয়া।
এখানে আপনার কাজ করার এবং আপনার যে ইমপ্লয়ার (Employer) তার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নাই। আপনি ঘরে বসেই আপনার কাজ সম্পাদন করতে পারবেন এবং আপনার ক্লায়েন্ট হবে বিভিন্ন দেশের। সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হতে থাকবে।
যাহোক, সবার প্রথমে এখানে আপনার দরকার একটি নির্দিষ্ট বিষয় দক্ষতা।
এটা হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং (Graphics Design)
হতে পারে ফটো এডিটিং (Photo Editing)
হতে পারে ওয়েব ডিজাইনিং (Web Design)
ওয়েব সাইট মেকিং (Website Making)
কপি রাইটিং (Copywriting)
কন্টেন্ট রাইটিং (Content Writing)
লোগো ডিজাইন (Logo Design), ইত্যাদি।
এসবের যেকোনো একটি কাজে আপনি দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই আপনি ফ্রিলাঞ্চিং করতে পারবেন।
আপনি যদি একাধিক কাজ পারেন সেক্ষেত্রে আপনার টাকা ইনকামের সুযোগ বেশি হয়ে যায়।
কাজ শেখার পর আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিলান্সিং সাইটে (যেমন- Freelancer, Upwork, Fiver, ইত্যাদি) আপনার তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
এর পরে আপনি কোন কোন কাজে পারদর্শী সেগুলো ওই সাইটে মেনশন করে দিতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আরো জানতে পেজটি ভিজিট করুন
এটি অনেক সহজ একটি মাধ্যম। কিন্তু সাধারন মানুষের অনেকেরই এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারনা না থাকার কারনে এই কাজে তেমন আগ্রহ প্রকাশ করছেনা। আসুন বিষয়টা খুব সহজে বুঝে নেই।
বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার ই-কমার্স (E-Commerce) সাইট রয়েছে। এদের ভেতরে অনেকগুলো আবার সারা বিশ্বেই পন্য ডেলিভারি দিয়ে থাকে।
এইসব ই-কমার্স (E-Commerce) সাইটে প্রত্যেকটাতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing) নামে একটি সেকশন রয়েছে।
আপনি সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে খুব সহজেই তাদের মেম্বার হয়ে যেতে পারেন।
তারপর আপনার একটা গ্রুপ তৈরি করতে হবে বন্ধু এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিয়ে।
এরকম গ্রুপ আমাদের প্রতিটি মানুষেরই আছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে।
এখন ওই নির্দিষ্ট ই-কমার্স (E-Commerce) সাইট থেকে আপনি বিভিন্ন পন্যের বিবরন সহ ওই লিঙ্ক কপি করে বিভিন্ন গ্রুপে পাঠাতে হবে। এবার ওখানে থেকে ওই লিঙ্কে ক্লিক করে যদি কেও পন্যটি কিনে তাহলে আপনি সেটার থেকে নির্দিষ্ট পরিমানের একটি কমিশন পাবেন। কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করবেন বিস্তারিত জানতে পেজটি ভিজিট করুন
আপনি প্রতিদিন মোবাইল অথবা ল্যাপটপ দিয়ে ঘরে বসে ডাটা এন্ট্রি কাজ করে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনাকে ভালো ভাবে নিয়ম গুলো ফ্লো করতে হবে। কিভাবে ঘরে বসে ডাটা এন্ট্রি কাজ করে ইনকাম করবেন বিস্তারিত জানতে পেজটি ভিজিট করুন
Google Play, also stained as the Google Play Store and formerly Android Market, is a digital ordination. service operated and developed by Google. Enjoy millions of the latest Android apps, games, music, movies, TV, books, magazines & more. Anytime, anywhere, across