Online Income Website and google play Store apps

Online Income Website and google play Store apps: There are several ways to make money online from the google play app, such as watching videos, sharing short links, freelancing, YouTube, and affiliate marketing. Here are some easy ways to make money online. You can earn money by sitting at home doing the work that you think is good and appropriate for you.


অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায়


বর্তমানে আমাদের দেশের অসংখ্য লোক অনলাইনে ইনকাম করছেন। সে জন্য নতুনরা অনুপ্রাণিত হয়ে অনলাইন ইনকাম করার চেষ্টা করছে। আজকে আমরা অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবো।

আপনি একজন ছাত্র, গৃহিনী কিংবা চাকরিজীবি যাই হয়ে থাকেন না কেন, আপনার লেখা-পড়া বা কাজের ফাঁকে কিংবা চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ের ২/৩ ঘন্টা ব্যয় করে মাসে মোটামুটি ভালোমানের স্মার্ট এমাউন্ট অনলাইনে আয় করতে সক্ষম হবেন। এ ক্ষেত্রে আপনার চাকরি কিংবা লেখা পড়ায় কোন ধরনের ব্যাঘাত ঘটবে না। আপনার মূল প্রফেশন ঠিক রেখেও সামান্য সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে টাকা আয় করে নিতে পারবেন।

আপনি একটি বিষয় ঠান্ডা মস্তিস্কে ভেবে দেখুন, আরো অন্য দশজন স্কুল কিংবা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের মত আপনিও আপনার মূলবান সময়টুকু ফেইসবুক, টুইটার ও ইউটিউবে ফানি ভিডিও দেখাসহ বিভিন্ন রকম সামাজিক যোগাযোগের সাইটে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় ব্যয় করছেন। আপনি যদি হিসাব করে দেখেন, আপনি প্রতিদিন গড়ে কতটুকু সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে পার করছেন, তাহলে বেশীরভাগ লোকই বলবে ২-৩ ঘন্টা।

সুতরাং আপনি অবসর সময়ের মাত্র ২/৩ ঘন্টা ব্যয় করে মোটামুটি ভালোমানের স্মার্ট এমাউন্ট অনলাইনে আয় করতে সক্ষম হবেন।

কিভাবে কাজ করবেন নিচে বটনে ক্লিক করে বিস্তারিত পড়ুন

Google Play, also stained as the Google Play Store and formerly Android Market, is a digital ordination. service operated and developed by Google. Enjoy millions of the latest Android apps, games, music, movies, TV, books, magazines & more. Anytime, anywhere, across

Read more

১৫ বছর ধরে শিকলবন্দী রবিউল মাটি খুঁড়ে যাচ্ছেন

মো. রবিউল মোল্লা। বয়স ৩৫ বছর। ১৫ বছর ধরে বাড়ির একটি ঘরে তাঁর কোমরে শিকল পরিয়ে আটকে রাখা হয়েছে। শিকলবন্দী হয়ে রবিউলের কাজ হয়েছে দুই হাত দিয়ে মাটি খোঁড়া। এই মাটি খোঁড়ায় তাঁর চারপাশের জায়গাটা একটি গোলাকার বাংকারের রূপ নিয়েছে।

মাটির ওই বাংকারই এখন রবিউলের ঠিকানা। এখানেই তিনি খাওয়াদাওয়া করেন, প্রাকৃতিক কাজ সারেন। তবে সব কাজ তিনি করেন শিকলবন্দী অবস্থায়। তাঁকে দেখভাল করেন তাঁর মা আসমানি বেগম (৫৪)। একমাত্র মাকেই সহ্য করেন রবিউল। আর কেউ কাছে গেলে খেপে যান তিনি।

রবিউলের পরিবার থাকেন ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ময়না ইউনিয়নের পশ্চিম চরবর্ণি গ্রামে। মধুমতী নদীর কাছের ওই গ্রামের দরিদ্র ভ্যানচালক মো. নুরুল মোল্লা (৫৮) ও আসমানি বেগম দম্পতির তিন ছেলে। এর মধ্যে রবিউল সবার বড়। মেজ ছেলের নাম ইমরান মোল্লা (৩১) ও ছোট ছেলের নাম এনামুল মোল্লা (২৩)।

আসমানী বেগম বলেন, শৈশবে দুরন্তপনায় রবিউলের জুড়ি মেলা ভার ছিল। খেলাধুলা করা, নদীতে সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানোয় তাঁর সমকক্ষ কেউ ছিল না গ্রামে। কিন্তু ৯ বছর বয়সে এক জ্বর রবিউলের জীবনের সর্বনাশ ডেকে আনে। তছনছ করে দেয় পুরো পরিবারটিকেই। আস্তে আস্তে হাত-পা শুকিয়ে যেতে থাকে। মুখের কথা হারিয়ে যায়। সাধ্যমতো অনেক কবিরাজ ও চিকিৎসককে দেখানো হলেও সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেননি রবিউল। ১৬-১৭ বছর বয়স থেকেই চূড়ান্তভাবে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন তিনি।

শীত বা গরম কোনো অনুভূতিই টের পান না রবিউল। শরীরেও রাখেন না কোনো বস্ত্র। একপর্যায়ে তাঁর আচরণ হয়ে পড়ে উন্মাদের মতো। মারধর করা, জিনিসপত্র ভাঙচুর করা যেন তাঁর নেশা হয়ে ওঠে। অবশেষে বাধ্য হয়ে তাঁকে শিকল দিয়ে আটকে রাখা হয়। এভাবে কেটে গেছে ১৫টি বছর।

বাড়ির পশ্চিম প্রান্তে ৪২ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১২ ফুট প্রস্থবিশিষ্ট একটি চারচালা টিনের ঘর। ওই ঘরে রাখা হয়েছে রবিউলকে। একটি সুপারিগাছের সঙ্গে শিকলটি বাঁধা। সেই সুপারিগাছ ঘিরে গোল করে প্রায় ৬ ফুট গভীর গোলাকার মাটির গর্তে থাকেন রবিউল। এ গর্ত রবিউল হাতের আঙুল ও নখ দিয়ে খুঁড়ে খুঁড়ে নিজেই তৈরি করেছেন। শিকলবন্দী জীবনে রবিউল নিজেই তৈরি করেছেন নিজের থাকার এ মাটির ঘর। গর্তটি একটি গোলাকার বাংকারেই মতো দেখতে।

আরো পড়ুন

মুসলিমদের আজান শুধু শব্দ দূষণ – নরেন্দ্র মোদী

ভারতের উত্তর প্রদেশে শব্দ দূষণের কারণ হিসেবে আজান, অখন্ড রামায়ন, কীর্তন, কাওয়ালি প্রভৃতিকে দায়ি করেছে।

শুধু তাই নয় প্রথমিক ভাবে দুটি মসজিদে আজানের সময় মাইক ব্যবহার করার অনুমতিকে নাকজ করে দিয়েছে এলাহাবাদ আদালত।

এলাহাবাদ হাইকোর্টের মতে আজানের সময় মাইক ব্যবহারে শুধু শব্দই দূষণ হয়না, বহু মানুষের অসুবিধা হয়।

এলাহাবাদ হাইকোর্টেরই ২০ বছর আগেকার একটি রায়ের উদ্ধইয়েরসহ শব্দ দূষণরোধ আইন এবং সুপ্রিম কোর্টের নানা রায় তুলে ধরেছিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

পুরোনো সেই রায়ে বলা হয়েছিল, ‘অখন্ড রামায়ন, আজান, কীর্তন, কাওয়ালি বা অন্য যে কোনো অনুষ্ঠান, বিয়ে প্রভৃতির সময়ে মাইক ব্যবহার করার ফলে বহু মানুষের অসুবিধা হয়।

সাধারণ মানুষের কাছে আবেদন জানানো হচ্ছে যাতে মাইক ব্যবহার না করা হয়।’

এসময় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ বলেছে, ‌‘কোনো ধর্মই এটা শেখায় না যে প্রার্থনা করার সময়ে মাইক ব্যবহার করতে হবে বা বাজনা বাজাতে হবে।

আর যদি সেরকম কোন ধর্মীয় আচার থেকেই থাকে, তাহলে নিশ্চিত করতে হবে যাতে অন্যদের তাতে বিরক্তির উদ্রেক না হয়।’

আরও বলা হয়েছে, ‘সংবিধানের ২৫ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যক্তির নিজের ধর্ম পালন করার অধিকার আছে ঠিকই কিন্তু সেই ধর্মাচরনের ফলে অন্য কারও অসুবিধা করার অধিকার কারও নেই।’

Leave a Comment