গত ২ বছর আগে বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার বেতাগী ইউনিয়নের চাষি লেবুয়াত তার জমিতে বোরো মৌসুমে আফতাব-০৫ জাতের ধান চাষ করেন। চাষির মা (ফাতেমা) সেই জমিতে অস্বাভাবিক বড় ৩টা ধানের ছড়া দেখেন। তিনি তার ছেলেকে দিয়ে সেই ধান পরপর ২ বার চাষ করান। প্রতিবারই ভারল ফলন পান। গত বোরো মৌসুমে এক বিঘা জমিতে ধান চাষ করে ৪০০-৭০০ টাকা কেজি দরে বীজ ধান বিক্রয় করেছেন। ধানের নামটি ফাতেমা রাখেন বাদল আলম নামের একজন ।
সেই থেকে বিষয়টি দেশে খুব আলোচিত হবে বিভিন্ন জন পরীক্ষা করছেন। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটও পরীক্ষা করছে।
আপনারা কেউ যদি ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই ধান পরীক্ষামূলকভাবে অল্প জমিতে চাষ করতে আগ্রহী হন তবে কিছু বীজ দেওয়া যেতে পারে। এর মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে এই ধানের ফলন কেমন হচ্ছে তা যাচাই করা সম্ভব হবে।